কাজী মামুন, পটুয়াখালী ॥ পটুয়াখালীতে বনদস্যুদের বাচাঁতে বন -কর্মকর্তাদের তৎপরতা নামক শিরোনামে দৈনিক নবচেতনা পত্রিকায় ১টি সংবাদ প্রকাশ হয় এতে পটুয়াখালী বন বিভাগের সরকারি গাছ চুরির অভিযোগ উঠে বর বিঘাই ইউনিয়নে ইউপি সদস্য মো:খোকনের বিরুদ্ধে আর তার সাথে জড়িত বন কর্মকর্তা রেইন্জার মাহবুব সাহেবের নাম ।আর এ অভিযোগ করেন ক্ষোদ বন বিভাগের দায়িত্বেরত ফরেস্ট গার্ড মোঃ আবদুল মান্নান। গার্ড মন্নান পতিবেদককে জানান আমি নিজে ৮পিস “আকাশ মনি”গাছ যার সরকারি মূল্য ৪১ হাজার টাকা প্রায়, গাছ চুরি করে নেয়ার সময় আমি মেম্বার ও অপর চোর তারই ছোট ভাই মোঃখোকন (৩৭) কে ঘটনা স্থানে পেলে তা আমার উপরস্থ কর্মকর্তা পটুয়াখালী মাজ গ্রাম ফরেষ্ট রেইন্জ অফিসার, পটুয়াখালী সদর রেইন্জ কর্মকর্তা ও পটুয়াখালী বন বিভাগ এসি এফ দেবদাস মূখার্জী সহ বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মইনুল ইসলাম স্যারদের অবগত করলে তারা তাৎক্ষণিক ঘটনা স্থান পরিদর্শন করে উক্ত গাছ গুলো জব্দ করেন এবং আমাকে একটি সিজার লিস্ট করে উদ্বার কৃত গাছ গুলো সদরে নিয়ে আসতে বলে। ফরেষ্ট গার্ড আবদুল মান্নান সাহেবের দেয়া তথ্য মতে গাছ চুরির সাথে জড়িত ইউপি সদস্য ও তার ভাই খোকন উক্ত গাছ চুরি মামলায় আসমী থাকার কথা, কিন্তু তাদের মামলায় আসমী না করে অন্ধকারে তীর নিক্ষেপ করে অজ্ঞাত তিন জনকে আসমী করছেন বলে সোনা যায়।সার্বিক বিষয় একাধিক পত্র পত্রিকায় সংবাদ প্রাকাশ করার পরও কেনো কোন অদৃশ্য শক্তি বা সার্থর জন্য ইউপি সদস্য বনদস্যুদের আইনের আওয়তায় আনা হচ্ছে না তা এখন জনমনে প্রশ্ন বৃদ্ধ। অপরদিকে উক্ত বিষয়ে পটুয়াখালী বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মাইনুল ইসলাম বলেন আবদুল মান্নান একজন ফরেষ্ট গার্ড তাছাড়া তার কথায় একজন ইউপি সদস্যকে মামলায় দোষী করা যায় না,তবে যেহেতু বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় বরাতে উলেক্ষ করা হচ্ছে ইউপি সদস্য ও তার ভাই গাছ চুরিতে জড়িত সে মর্মে আমরা স্থানীয়দের বক্তব্য সংগ্রহ করবো তারপর যদি সে জড়িত থাকে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে। এর আগে সংখ্যায় ফরেষ্ট গার্ড আবদুল মান্নান উলেক্ষ করেছিলেন পূর্বেও বড় বিঘাই, ছোট বিঘাইসহ আরো কিছু এলাকার নদীর পার থেকে ব্যপক সরকারি মূল্যবান নানন প্রজাতীয় গাছ বনদস্যুরা নিয়ে গেছেন আর তার সাথেও জড়িত ছিলেন এই ইউপি সদস্য আর তার এসকল বিষয় বরাবর সহযোগীতা করে আসছেন রেইন্জার মাহাবুব সাহেব সহ বিভাগীয় বন অফিসের কিছু অসাধু কর্মকর্তারা। ফেরষ্ট গার্ড দেয়া তথ্যের সার্বিক খোজ করতে গেলে ভিড়িয়ে আসতে থাকে আরো তথ্য যাতে সন্ধান মিলে বন কর্মকর্তারা তাদের অবৈধ বাণিজ্য সুধু হাজার কিন্বা লাখ টাকায় সিমা বদ্ধ না, বেড়িয়ে আসতে পারে কোটি টাকার অবৈধ বাণিজ্যর সন্ধান। আরো বিস্তারিত নিয়ে আসছি সাথেই থাকুন।
Leave a Reply